শরীর সুস্থ রাখার কিছু টিপস

in #mgsc6 years ago

নিয়মাবলী
images.jpeg

১.সকালে সূর্যোদয়ের আগে ঘুম থেকে উঠা উচিত। মুখ ধুয়েই এক থেকে দুই গ্লাস পানি খা‌ওয়া ভাল। এতে সহজে কোন পেটের রোগ হয় না।

২.পানি খাবার পর কিছুক্ষন খোলা জায়গায় হাটা উচিত। সকালের বিশুদ্ধ বাতাস শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী।

images (4).jpeg

৩.খালি পেটে চা বা কফি খাওয়া ঠিক না । খাবার আগে অবশ্যই কিছু খাওয়া প্রয়োজন।

৪.খাবার যতদূর সম্ভব নিয়মিত খাওয়া উচিত।খিদে না পেলে কখনই খাওয়া উচিত নয়,আবার খু্ব বেশী বা খুব কম খাওয়াও উচিত নয়।

৫.সপ্তাহে বা ১৫ দিনে একদিন উপবাস করলে পাকস্থলির কর্মক্ষমতা ঠিক থাকে। আমাবশ্যা বা পূর্ণিমাতে উপবাস করলে স্বাস্থ্য ভাল থাকে।

images (1).jpeg

৬.খাবার সময় বেশি পানি খাওয়া ঠিক না। খাবার শেষ করার অন্তত ১ ঘন্টা পরে পানি খাওয়া উচিত তবে দিনে যত বেশি পানি পান করা যায় ততই ভাল। বেশি পানি পান করলে কোন ক্ষতি নেই।

৭.তাড়াতাড়ি বা অন্যমনস্ক হয়ে খাবার খাওয়া ঠিক না। খাবার সময় কথা বলা ঠিক না।

৮.খাবার ভালমত চিবিয়ে খাওয়া উচিত। খাবার যত চিবিয়ে খাওয়া যায় তত তাড়াতাড়ি হজম হয়।

৯.দুপুরে খাবার সময় ১২ টা এবং রাতে খাবার সময় ৯ টার আগে হওয়া উচিত। কেননা বেশি রাতে খেলে খাবার ঠিকমত হজম হয় না,তাই রাতে হালকা খাওয়া উচিত।অধিক রাতে দুধ ছাড়া কিছু খাওয়া ঠিক না।

১০.রাতে খাওয়ার অনন্ত আধ ঘন্টা থেকে এক ঘন্টা পরে ঘুমাতে যওয়া উচিত।
নিয়মাবলী ২

১১.অতিরিক্ত পরিশ্রমের পর বিশ্রাম না নিয়ে খাওয়া ঠিক নয়, তেমনি খাবার পর অবশ্যই কিছুক্ষন বিশ্রাম নেওয়া দরকার।

১২.রোদ থেকে এসে বা অতিরিক্ত পরিশ্রমের পর সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা পানি খাওয়া ঠিক না।

images (3).jpeg

১৩.মাথাব্যথা হলে প্রচুর মাছ খান। মাছের তেল মাথাব্যথা প্রতিরোধে দারুণ কার্যকর। খেতে পারেন আদা। প্রদাহ এবং ব্যথা নিরাময়ে তা বিশেষভাবে কার্যকর।

১৪.জ্বর হলে খেতে পারেন ইয়োগার্ট। মধুও খেতে পারেন।

১৫.স্ট্রোক প্রতিরোধ চা খান। বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গেছে নিয়মিত চা খেলে ধমনীর গাত্রে ফ্যাট জমতে পারে না। ফলে ঝুঁকি কমে আসে অনেকখানি।

images (2).jpeg

১৬.অনিদ্রার সমস্যায় মধু কার্যকর।

১৭.হাঁপানিতে পেঁয়াজ খান। শ্বাসনালীর সংকোচন রোধে তা ইতিবাচক ভূমিকা রাখে।

১৮.পেটের পীড়ায় খেতে পারেন কলা, আদা। আদা মর্নিং সিকনেস এবং বমি বমিভাব দূর করে।

Capture-54-620x330.jpg

১৯.ঠান্ডা লাগলে রসুন খান।

২০.আলসারের সমস্যায় বাঁধাকপি বিশেষভাবে উপযোগী। এতে থাকা খাদ্যোপাদান গ্যাস্ট্রিক এবং ডিওডেনাল আলসার হিল করতে সাহায্য করে।

Thank you

images (5).jpeg