Syrian women have to take relief in exchange for body!
দেহের বিনিময়ে ত্রাণ নিতে হচ্ছে সিরীয় নারীদের!
Bombs, bullets and wrecks are going on a little bit everyday in this struggle to survive. And this kind of goodness is being used by a one-man man. They have bought women's esteem in exchange for food and resources. This price has been despised by the Syrian girls for raising a small quantity of food in the face of the child. On one hand aggression and sexual exploitation on one hand are swallowing.
Recently a group of United Nations observers went to distribute relief to Syria, no woman agreed to go there. Those who are going to lose their honor beforehand.
They were surprised by the fact that the United Nations Relief Exchange is not being asked for them. Officials came to know about the women coming to the UN Relief camp, many came to their shelter camp in the refuge camp. In exchange for relief, you want to spend the night with the girl in the camp. Do not skip this offer from the teenager. Many people get married for a few days. When all the girls come back with the divorce after the marriage ends.
But do not return to normal life. One proposal came to the fore. This is how life goes. Now they do not bother much about this now. If you want to live in Syria then you have to live in this way. They have accepted
বোমা, গুলি আর ধ্বংসস্তুপ এর মধ্যেই প্রতিদিন একটু একটু করে চলছে বাঁচার লড়াই। আর এই সুযোগেরই সদব্যবহার করছে এক শ্রেণির মানু্ষ। খাবার আর সংস্থানের বিনিময়ে নারীর সম্ভ্রম কিনে নিচ্ছে তারা। সন্তানের মুখে দুমুঠো অন্ন তুলে দিতে এই মূল্য তুচ্ছ হয়ে গিয়েছে সিরিয়ার মেয়েদের কাছে। একদিকে আগ্রাসন আর একদিকে যৌন শোষন পাল্লা দিয়ে গ্রাস করছে।
সম্প্রতি জাতিসংঘের একদল পর্যবেক্ষক সিরিয়ায় ত্রাণ বিলি করতে গিয়ে দেখেছেন, কোনও মহিলা সেখানে যেতে রাজি হচ্ছেন না। যারা যাচ্ছেন তারা নিজেদের সম্ভ্রম আগেই হারিয়েছেন।
জাতিসংঘের ত্রাণের বিনিময় তাদের কাছে কিছু চাওয়া হচ্ছে না দেখে নিজেরাই অবাক হয়ে গিয়েছেন। জাতিসংঘের ত্রাণ শিবিরে আসা মহিলাদের সঙ্গে কথা বলে কর্মকর্তারা জানতে পেরেছেন, অনেকেই আসেন তাদের ভেঙে চুরে যাওয়া আশ্রয় শিবিরে। ত্রাণ দেওয়ার বিনিময়ে সেই সব শিবিরে থাকা মেয়ের সঙ্গে রাত কাটাকে চান। এই প্রস্তাব থেকে বাদ যান না কিশোরীরাও। অনেকেই আবার কয়েকদিনের জন্য বিয়ে করে নিয়ে যান। ভোগ শেষ হলে তালাক নিয়ে ফিরে আসে সেই সব মেয়েরা।
কিন্তু স্বাভাবিক জীবনে ফেরা হয় না। একের পর এক প্রস্তাব আসতে থাকে। এভাবেই চলে জীবন। এই নিয়ে এখন আর তারা বড় বেশি মাথা ঘামান না। সিরিয়ায় থাকতে গেলে এভাবেই বাঁচতে হবে। মেনে নিয়েছেন তারা।
my post upvoted
ok
Nice bro that is amazing keep it up.
hmm.. yes
May God give you all the comfort you need.