দয়াময় আল্লাহ তাআলা ও তাঁর প্রিয়তম হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রেমে সর্বাত্মক উৎসর্গীকৃত এবং ইসলামের প্রতিষ্ঠায় কোরবান মহান মকবুল সাহাবায়ে কেরামের পবিত্র নূরানী জামায়াতের প্রতি শ্রদ্ধা ভালবাসা ঈমানী বিষয় এবং তাঁদের পবিত্র জামায়াতের প্রতি অশ্রদ্ধা ও তাঁদের পবিত্র জামায়াতের খেলাফ হওয়া কূফরি বিষয় তথা ইসলাম হারিয়ে ফেলা।
সে মহান পবিত্র জামায়াতের মূলে এবং সবার উর্ধে আছেন প্রাণপ্রিয় আহলে বায়েত ও মহামান্য খোলাফায়ে রাশেদীন রাদিআল্লাহু আনহুম যাঁদের আনুগত্য অনুসরণ অন্য সাহাবায়ে কেরামের উপরও বাধ্যতামূলক, আর প্রাণপ্রিয় আহলে বায়েতের প্রতি দরূদ শরীফ ছাড়াতো নামাজই হবেনা। পবিত্র আহলে বায়েত ও মহামান্য খোলাফায়ে রাশেদীন এবং মকবুল সাহবাগণ স্বয়ং প্রিয়নবীর সরাসরি নূর তাজাল্লি প্রাপ্ত ও পবিত্র কলেমার প্রতিবিম্ব এবং দ্বীনের প্রতিষ্ঠান ও উম্মতের সবার জন্য আলোর কেন্দ্র ।
নবী আলাইহিমুস সালামদের নূরানী জামায়াতের পর সাহাবায়ে কেরামের মহান জামায়াতই আল্লাহ তাআলার সবচেয়ে নৈকট্য প্রাপ্ত । মকবুল সাহবাগণ ব্যক্তিগতভাবেও তাঁরা প্রত্যেকেই অতুলনীয় উচ্চ পবিত্র আলোকময় চিরমহান এবং সত্যের ধারক ও দ্বীনের রক্ষক , যাঁদের শ্রদ্ধা ভালবাসাই আমাদের আত্মা আলোকিত হওয়ার উপায়। কিন্ত কেউ পবিত্র আহলে বায়েত ও মহামান্য খোলাফায়ে রাশেদীন রাদিআল্লাহু আনহুম ও সে মহান পবিত্র জামায়াতের খেলাফ হয়ে দ্বীনের বিপরীত কিছু করলে তা অনুসরণ যোগ্য হতে পারেনা এবং সত্যিকার কোনো সাহাবি তা করার প্রশ্নই আসেনা। যে মহান আহলে বায়েতের অসিলা ছাড়া এবাদত পর্যন্ত কবুল হয়না আর তাঁদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে কেউ মকবুল হতে পারেনা,ইসলামের আদর্শ হতে পারেনা ।
মহান সাহাবায়ে কেরামের পবিত্র জামায়াত আর বিচ্ছিন্ন কোন ব্যক্তি ও তার বিতর্কিত কাজ এক বিষয় নয়। দ্বীনের প্রকৃত রূপরেখা রক্ষার জন্য সত্য ইতিহাস আলোচনা আর সমালোচনাও এক বিষয় নয়। কোনো ব্যক্তির ভূল ও অন্যায়ের দায় যেমন মহান সাহাবায়ে কেরামের নামে চালিয়ে দেয়া চরম অন্যায় তেমনি তা ইসলামের নামে চালিয়ে দেয়াও ইসলামকে বিকৃত ও ধ্বংস করা। সীমাহীন ত্যাগের বিনিময়ে মহান সাহাবায়ে কেরাম ইসলাম ও তার খেলাফত প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, তাঁরা ইসলাম ও খেলাফতের রক্ষক, ভক্ষক আর রক্ষক এক নয়, প্রতিষ্ঠাকারী আর উৎখাতকারীও এক নয়, তাই প্রকৃত সাহাবায়ে কেরাম আর অন্য বিপরীত ব্যক্তি এক নয়।
মহান মকবুল সাহাবায়ে কেরাম ত্যাগ ও উৎসর্গের বাস্তব মহা আদর্শ এবং সর্বোচ্চ মহা গুনাবলীর চির উজ্জল অতুলনীয় ধারক । লোভ-অসততা-- ওয়াদাভংগ-শঠতা এবং দ্বীন মিল্লাত মানবতার ক্ষতিকর কাজ তাঁদের দ্বারা হতেই পারেনা আর কারো মধ্যে এসব থাকলে তিনি সাহাবায়ে কেরামের আদর্শের সম্পূর্ণ বিপরীত এবং অনুসরণের অযোগ্য । সব কিছুরই তদনুরূপ বৈশিষ্ট্য আছে যার বিপরীত হলে শব্দ অসার হয়ে যায়। মহিমান্বিত সাহাবিয়াত মহত্ত্বের পরম নিদর্শন , নিছক শব্দ নয় , যে বৈশিষ্ট্য- গুনাবলী-মহত্ত্বের ব্যতিক্রম হলে শব্দও প্রশ্নসাপেক্ষ হয়ে যায়, দিশারী- আদর্শ- দলিল হিসেবে যাকে গ্রহণ করা যায়না তাকে নিয়ে উম্মাদনা - বাড়াবাড়ি - বিভক্তি ক্ষতিকর ।
বিশ্ব সূন্নী আন্দোলন অফিসিয়ালি ব্যক্তি মোয়াবিয়া সম্পর্কে কিছুই বলেনি , পক্ষেও বলেনি আবার বিপক্ষেও বলেনি, প্রশংসাও করেনা কটুক্তিও নিষিদ্ধ, কিন্ত দ্বীনের আসল রূপরেখা ও বিকৃতির আলোচনা ইতিহাস হিসেবেতো আসবেই, চেপে রাখার সূযোগতো নেই । তবে অবশ্যই ব্যক্তির উর্ধে দ্বীন, ব্যক্তির স্বার্থে অন্যায়কে ন্যায়, অবৈধকে বৈধ, অধর্মকে ধর্ম, অবিচারকে সুবিচার, হারামকে হালাল, দস্যুতাকে খেদমত, পাপকে পূণ্য এভাবে সব ভ্রষ্টতাকে সুপথ হিসেবে চালিয়ে দিলে হকের ধারা এবং নিজের অস্তিত্ব কোনটাই থাকেনা।
খেলাফত উৎখাতের কূপরিণতি ও কূফল মিল্লাত ও মানবতা এখনও পাচ্ছে এবং কেয়ামত পর্যন্ত পাবে, আর এ চির ধ্বংসাত্মক মহাবিপর্যয়ের পিছনে যার বা যাদের দায় আছে তাদের অবশ্যই দুনিয়া ও আখেরাতে হিসাবে আসতে হবে। সত্য ও মানবতার মুক্তিসূর্যের উদয়স্হল খোদ কেবলাভূমি আল আরব আজ ফেরাউনি এজিদি অভিশপ্ত কূফরি মুলুকিয়তের ধারায় সৌদি গোত্রবাদি ওহাবিবাদি স্বৈরদস্যুতন্রের অবৈধ জবরদখলে , ফলে দ্বীন মিল্লাত মানবতা আজ জঘন্যভাবে অবরুদ্ধ । ঈমান ও দ্বীনের চরম শত্রু ও মিল্লাতের সকল দুর্দশার কারণ বাতিল জালিম এ অপশক্তি মহান আহলে বায়েত ও মহামান্য খোলাফায়ে রাশেদীন ও মকবুল সাহাবায়ে কেরামের প্রতি চরম বিদ্বেষ পোষণ ও তাঁদের পবিত্র মাজার শরীফ সমুহ ধ্বংস করে দিলেও শুধুমাত্র মুলুকিয়তের প্রতিষ্ঠাতার খুবই মোহাব্বত দেখায়, কারণ তাদের অবৈধ মুলুকিয়তের দলিল হিসেবে ইসলামের বিরূদ্ধে এটা তাদের দরকার । অবৈধের জন্য অবৈধতাই উৎস ও দলিল ।
ঈমান দ্বীনের আসল ধারা রূপরেখা রক্ষার সার্থে তার কাজ সমর্থন করার উপায় নেই আর করলে ঈমানী অস্তিত্ব ও দ্বীনে হকের আসল ধারার অস্তিত্বই থাকেনা । তাকে সমর্থন করলে খোলাফায়ে রাশেদীনের বিরূদ্ধে যুদ্ধ , কলেমার রাষ্ট্রকাঠামো খেলাফত উৎখাত করে অবৈধ মুলুকিয়ত কায়েম , মহান সাহাবায়ে কেরামকে হত্যা, ইমামে আকবার হজরত ইমাম হাসান রাদিআল্লাহু আনহুর সাথে চুক্তিভঙ্গ- ওয়াদা খেলাফ- বিশ্বাসঘাতকতা, অভিশপ্ত কাফের এজিদকে অন্যায় অবৈধভাবে ক্ষমতা দিয়ে ইমামে আকবার হজরত ইমাম হুসাইন রাদিআল্লাহু আনহুর হত্যার পথ করা তথা কলেমার ধারা উৎখাত ও ইসলামকে উৎখাতকেই সমর্থন করা হয় যা ঈমান থাকলে সম্ভব নয়।
কেউ সত্য ইতিহাস তুলে ধরলে আমরাতো আর তার মূখ চেপে ধরে রাখতে পারবোনা । তারপরও কে কোথায় কি বললেন সেটা তাঁর ব্যক্তিগত মতামত যা সূন্নী আন্দোলনের অফিসিয়াল বক্তব্য নয়। সুন্নী আন্দোলন ব্যক্তিবিশেষ নিয়ে কথা না বলে ঈমান ও দ্বীনের সব বিষয়েই সঠিক ও ভূল ধারা দুটোই সুস্পষ্ট ভাবে অবশ্যই তুলে ধরে দ্বীনের আসল ধারা রক্ষা ও এগিয়ে নিতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।
বিশ্ব সূন্নী আন্দোলন পবিত্র কলেমার প্রতিষ্ঠান হিসেবে পবিত্র আহলে বায়েত- মহামান্য খোলাফায়ে রাশেদীন- মহান মকবুল সাহাবায়ে কেরাম- সত্যের ইমামবৃন্দ- শোহাদায়ে কেরাম- আওলিয়া কেরামের আমানত ও সংগঠন হিসেবে বিপন্ন দ্বীন- মিল্লাত- মানবতার পূণরূদ্বার ও মুক্তি সাধনায় আত্মা ও জীবনের সর্বস্তরে পূর্ণাঙ্গ ধারায় কর্তব্য পালন করে যাচ্ছে যেখানে জীবনের রাষ্ট্রীয় অধ্যায় কেবলমাত্র খেলাফতে ইনসানিয়াত, মুলুকিয়ত বা একক গোষ্ঠীর স্বৈরদস্যুতন্র নয়।
খেলাফতের উৎস পবিত্র কলেমা আর মুলুকিয়তের উৎস নাস্তিক্য উদ্ভূত বস্তুবাদ । খেলাফতে ইনসানিয়াত কলেমার রাষ্ট্রকাঠামো আর মুলুকিয়ত কূফর জুলুম পাশবতা বর্বরতা পরাধীনতা দস্যুতার অবৈধ কাঠামো তথা ফেরাউন নমরূদ আবুজেহেল এজিদের ধারা । মুলুকিয়ত মানেই সত্য ও মানবতার বিরূদ্ধে যুদ্ধ । মুলুকিয়ত মানেই মিথ্যা ও জুলুমের সার্বভৌমত্ত্ব ।
খেলাফত ও মুলুকিয়ত এ দুই বিপরীত ধারার সাথে মানব জীবনের দোজাহানের লাভ ক্ষতি প্রত্যক্ষ জড়িত । দুই ধারাই চিনতে ও বুঝতে হবে এবং স্বাভাবিক ভাবেই আলোচনা বিশ্লেষণে উভয় ধারার উৎস ও ধারক বাহক রক্ষকদের আলোচনা পরিচয় ইতিহাস কার্যাবলী অনিবার্যরূপে আসবে । খেলাফতের ধারক রক্ষকগণ সত্য ন্যায় কল্যাণ স্বাধীনতা অধিকারের রক্ষক হিসেবে জীবন ও মানবতার বন্ধু এবং অপরদিকে মুলুকিয়ত বা একক গোষ্ঠীর স্বৈরদস্যুতন্রের ধারকগণ জীবন ও মানবতার শত্রু ।
শুধু মুমিন নয়, মানুষ মাত্রই খেলাফতে ইনসানিয়াতের পক্ষে এবং মুলুকিয়তের বিপক্ষে থাকতে হবে, নাহয় তার ঈমানী সত্ত্বা ও মানবসত্ত্বা কোনটাই থাকেনা, বিপরীত হয়ে যায়। মুলুকিয়তের বিরোধিতা এবং কলেমার রূপরেখা খেলাফতে ইনসানিয়াত প্রতিষ্ঠার সাধনাই সাহাবায়ে কেরামের আদর্শ এবং তা কেউ সাহাবি বিরোধী মনে করলে সে কলেমা দ্বীন সম্পর্কে শুধু অজ্ঞ নয় শত্রু । কলেমা- দ্বীন- খেলাফত ও মকবুল সাহাবায়ে কেরাম অবিচ্ছেদ্য একাকার, মুলুকিয়ত দস্যুতন্ত্রের ধারক ও সমর্থকগনই মহান সাহাবায়ে কেরাম তথা সত্য ও মানবতার শত্রু।
হক ও বাতিলের মধ্যবর্তী কোন বিভ্রান্তিকর মোনাফেকি অর্ধসত্য পথ নেই, হয় হক নাহয় বাতিল, হয় খেলাফত যার বিপরীত মুলুকিয়ত, হয় বিয়ে নাহয় জবরদস্তি অনাচার । একই সাথে বিপরীত সবকিছু জিন্দাবাদ রাদি আনহু বলা হলে অস্তিত্ব থাকেনা কেবল মিথ্যা অনাচারই বেঁচে থাকে আর জীবন তারই অংশ হয়ে যায়।
দোজাহানে মানবতার মুক্তির জন্য দুনিয়ায় প্রাণাধিক প্রিয়নবীর শুভাগমন মহান ঈদে আজমের দান ও লক্ষ্যের ধারা প্রবাহমান রাখার সাধনায় অপশক্তির সব বিভ্রান্তি ও চক্রান্ত নস্যাৎ করে দ্বীন ও জীবনের সবদিকে হক ও বাতিল সুস্পষ্ট রাখা আমাদের সবার ঈমানী অংগীকার তথা মহান শাহাদাতে কারবালার আমানত যার খেয়ানত হলে ঈমানী অস্তিত্ব থাকেনা বরং বিপরীত সত্ত্বা তৈরি হয় । নাউজূবিল্লাহ ।
জীবনতো কেবলই মাআবুদের উদ্দেশ্যে কেবল প্রাণাধিক প্রিয়নবীর জন্য, অতএব ভালবাসা বা বৈরিতা সে খাতিরেই তথা কলেমা বা সত্য- মিথ্যা, ন্যায়- অন্যায়, কল্যাণ- অকল্যাণের চিরন্তন ধারার ভিত্তিতেই হতে হবে। ধন্যবাদ
Source
Plagiarism is the copying & pasting of others work without giving credit to the original author or artist. Plagiarized posts are considered spam.
Spam is discouraged by the community, and may result in action from the cheetah bot.
More information and tips on sharing content.
If you believe this comment is in error, please contact us in #disputes on Discord
kalema lailaha illahu mohammadur rosolullah shollellahu alaihio challam ai kalema na pore kew mosolman dabi korte pare na ar shodo porlei hobe na ontor dara bisshak korte hobe ar tar rasul ar onoshoron onokoron korte hobe rasul ja korche tai korte hobe ja korenai ta borjon korte hobe ta holei shena akjon ta holei shen akjon pakka mosolman dabi korte parbe ar kalemar bitore shob ac jmn lailaha illallahu ar mane holo allah chara kono ilah nai mohammador rosollolla chollellaho alaihio challam ar mane hojrot muhammod chollellahu alaihio challam allahr perito banda abong rasul ai kalemar hok adai korte hobo ai kale bole allahr kokhon kon adesh ta jene hojrot muhammod sollellahu alaihio challam ar torikay bebohar korte hobe ta holei jannat pabe ar pokrito mosolma hishane dabi korte parbe na to na....tai amara allahr hukom 5 oyakto namaj inshallah shobai porbo ar beshi beshi jikir korbo kmn
@mdimrankhan
Thanks...read this
Honourable:"Allama Raihan Rahbar "
"আমি বিশ্ব সুন্নী আন্দোলনের পক্ষ থেকে পূর্ণ দায়িত্ব নিয়ে বলছি, - কেউ যদি আজানের আগে সালাতু সালাম বিরোধী হয় আমরা অবশ্যই তার বিরোধী। সালাতু সালাম বিরোধীতাকে আমরা শাণে রেসালাতের বিরোধীতা মনে করি ।
আমাদের কাছে সালাতু সালামের উর্ধে কিছু নেই, সালাতু সালাম আমাদের কাছে শাণে রেসালাত - হুব্বে রেসালাতে- তাজীমে রেসালাত, সালাতু সালাম আমাদের কাছে নফল বা মোস্তাহাব নয় ঈমানী ফরজ- সব ফরজের উর্ধে- সব ফরজের প্রাণ - সব ফরজ কবুলের শর্ত । সালাতু সালাম স্বয়ং আল্লাহতাআলার আমল ও নির্দেশ । সালাতু সালাম নাজাতের সবচেয়ে বড় অসিলা । যারা আজানের আগে সালাতু সালাম এনকার করে তাদের আমরা ইমাম দূরের কথা সুন্নীই মনে করি না ।
এছাড়া অভিশপ্ত কাফের এজিদকে যারা মুসলিম মনে করে তাদেরকে আমরা মোনাফেক ও বাতিল মনে করি ইমাম নয়, মহামান্য খোলাফায়ে রাশেদীন রাদিআল্লাহু আনহুমের কোনো একজনকে স্বীকার দেখিয়ে যারা বাকী তিনজনকে খলিফাতুর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হিসেবে স্বীকার করে ন তাদের আমরা সুন্নী নয় অমুসলিম বাতিল মনে করি ।
যারা আল্লাহতাআলার মাহবুব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে তাঁর জাতি নূর হিসেবে ঈমান রাখে না তাদেরকে আমরা ঈমানদার মনে করি না, শশরীরে আল্লাহতাআলার প্রত্যক্ষ চাক্ষুষ সাক্ষাতে মিলিত হওয়া হিসেবে মেরাজ শরীফকে যারা স্বীকার করে না তাদের আমরা ঈমানদার মনে করি না,
যারা ইসলামকে অরাজনৈতিক বলে কিম্বা ইসলামী রাষ্ট্রের নামে খারেজি সালাফি ওহাবি শিয়াবাদি অপরাজনীতি করে তাদেরকে আমরা বাতিল মনে করি । নাস্তিক্যউদ্ভূত বস্তবাদি মতবাদের জাতীয়তাবাদী রাজনীতির যারা অনুসারী ভোটার দালাল তাদের আমরা সত্য ও মানবতার শত্রু মনে করি ।
যারা নাস্তিক্যউদ্ভূত বস্তবাদি মতবাদের অনুসারী তাদের আমরা মুমিন দূরের কথা মানুষ হিসেবে গণ্য করার সুযোগ নেই, কলেমার চেতনা ত্যাগ করে যারা বস্তুবাদি চেতনা কবুল করে এবং ঈমানী জাতীয়তা ত্যাগ করে যারা বস্তবাদি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী আমরা তাদের মুসলিম মনে করি না ।
সত্যের সূর্য মহান শাহাদাতে কারবালার আমানতের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে যারা কলেমার কাঠামো খেলাফতের বিপরীতে কলেমার বিপরীত কাঠামো স্বৈরদস্যুতন্ত্র মুলুকিয়তের অনুসারী হয়ে যায় তাদেরকে আমরা হক নয় হকের শত্রু মনে করি ।
আমরা আল্লাহতাআলার নামে প্রাণাধিক প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রেমের বিপ্লবী ধারায় প্রাণপ্রিয় আহলে বায়েত ও মহামান্য খোলাফায়ে রাশেদীন রাদিআল্লাহু আনহুম ও মহান মকবুল সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু আনহুম- ইমামবৃন্দ- আওলিয়া কেরামের এক্তেদায় সম্মিলিত জামায়াতের সুন্নীয়তের ধারায় আহলে সুন্নাত তথা সুন্নীয়তের নির্ভেজাল বিশুদ্ধ ও পূর্ণাঙ্গ চিরন্তন ধারা বুকে নিয়ে প্রাণপণে আঁকড়ে ধরে চলি, কোনো একক ব্যক্তি বা বিশেষ গোষ্ঠীর মনগড়া সুন্নীয়ত আমাদের সুন্নীয়ত নয়, আমাদের সুন্নীয়তের ধারা চিরন্তন প্রাণের বিনিময়ে হলেও যা আমরা এগিয়ে নেবো, সুন্নীয়তের ছদ্মনামে সব গোমরাহী জেহালত প্রতারণা ধ্বংস করে দেবো আদর্শিক একাডেমিক ভাবে ।
ভূয়া আর বাতিলের জোট আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার করবে এটাইতো ইতিহাসের স্বাভাবিক ধারাবাহিকতা যা আমরা সত্যের সৈনিকরা বিন্দুমাত্রও পাত্তা দেই না পরওয়া করি না, সুন্নীয়তের চিরন্তন ইতিহাস তার সাক্ষ্য ও প্রমাণ যে পবিত্র ধারার আমরা আজ গৌরবান্বিত উত্তরাধিকার।"
hmm Obviously right
Save islam sunni.
Right bro...
Thanks to your post..
Look my post