The Weekly Turni- Issue 43

in BDCommunity4 years ago

06/8/2021
২৪শে জ্যৈষ্ঠ ১৪২৮

𝕿𝖍𝖊 𝖂𝖊𝖊𝖐𝖑𝖞 𝕿𝖚𝖗𝖓𝖎


𝕰𝖉𝖎𝖙𝖔𝖗𝖎𝖆𝖑


Modern warfare is a strange thing; what is modern about it? Some of us were discussing the typical battle formations of ancient worlds. I was reading the history of ancient India and how, during the ancient and middle ages, the battles were fought. Usually, opponents gathered around an open area, typically in the mid-morning time. They fought all day, win or lose; they ended the battle at nightfall. Then they used to pick up their dead or wounded, as much as possible, and retire in their battle tent to strategize for the next day. It was not uncommon for critical members or soldiers from the enemy party to visit the opponent's tent, unarmed, of course, and have a chat and even dinner. Then battle the next day! How much more professional do you have to be?! Can you be any more 'modern' than this? Yeah, granted, there were numerous cases when the enemy attacked at night or played this trickery or that. Still, they are relatively uncommon and highly frowned upon (if you can humour me). Only soldiers fought, and typically until the middle ages, families are not directly involved, civilians are somewhat spared (again, pardon my generalizations)

Compared to that, today, we fight a dirty war in modern times. We send missiles to hit densely populated places. We send drones to destroy certain cities, which are highly mixed with fighters and civilians so that it is virtually impossible to distinguish the crowd. In retaliation, we send kids as human bombs or put IEDs under Red Cross vehicles. What is modern about this? Shadow war, chemical war, cyberwar… who is the victim and what is the threat? It is highly confusing, and it is nearly impossible to pick a side.

We always talk about proportional response…. It reminds me of a dialogue from the movie Thirteen Days, depicting the Cuban missile crisis:

"Think if one of their ships resists the inspection, and we shoot out its rudder, and board. They shoot down one of our planes, in response, so we bomb their anti-aircraft sites in response to that, and they attack Berlin, so we invade Cuba. And they fire their missiles... And we fire ours."… BRUCE GREENWOOD as John F. Kennedy

The point is, there is no winner in any war. Mostly we all lose. Above all, humanity always is a loser. The history of human civilization is essentially a narrative of conflicts. So, it is unreal and naive to think that we will stop all wars or conflict. That is impossible. What is possible, however, is to extend a helping hand during the time of a dispute. Be human.

Cover By Aron Visuals from Pixabay

-Editor


𝕽𝖊𝖋𝖗𝖊𝖘𝖍𝖒𝖊𝖓𝖙


Walking amid the river through a narrow muddy road at night with some of the cold breezes coming from the river is truly astonishing. So that was a plan for refreshment. But that night, we got more than we had assumed. A little park was made for travelling with family and especially for the kids to have some quality times.

I remember deepu bhai writing on our last week's Turni about the scary reality of where our adolescence is heading. How they are not interested in playing on the ground and stuck to their phone. Actually, the kids are also too addicted to mobile phones. Due to the covid, they were primarily confined in their homes. This is also hampering their mental growth as they can't find their friends in the school playground; instead, they get addicted to online games. Games and mobile phones can be the source of time pass, but the problem is the limitation; kids are breaking those limits and getting too addicted, which is really a threat for their coming days.

So when I visited, I found that new park, situated on the bank of a river. It was precisely Friday night, and we saw many families visiting with their kids. Actually, it's located outside the city but not very far from it. It takes only a journey of 20 minutes to travel via local transports. So undoubtedly, it's an excellent opportunity for the families to spend some fantastic times in such an ideal spot and a chance to change their kid's environment. I saw how happy those kids were while playing there. I am also planning for some good times with my family to change their confined dull days.


কখনো কি !


কখনো মন দিয়ে বালিকার চিৎকার শুনেছো?
তিক্ত চিৎকারের মাঝে লুকিয়ে থাকা
আর্তনাদ শুনেছো?
পাথর মানুষের চোখের হাহাকার দেখেছ?
নাকি তুচ্ছ হৃদয়ের মিথ্যে নাটকে মগ্ন থেকেছো!

কখনো কি আকাশ দেখেছ?
না, নীল মুক্ত আকাশ নয়
অসীম গর্ত বুকে নিয়ে অন্ধকার চাদরে ঢাকা ক্লান্ত
আকাশ দেখেছ?
ক্লান্তির মাঝেও তার বেঁচে থাকার ছলনা দেখেছ?
নাকি সেই রহস্যময়ী মেকি গর্তের রুপে হারিয়ে বেঁচেছো?

কখনো কি মাটি দেখেছ?
কাছ থেকে নয়,বিশ ফুট উপর থেকে
যে মাটি কালো গহ্বরের মত সব কিছু টেনে নিয়ে যেতে চায়
তার সৌন্দর্য দেখেছো?
নাকি শুধু উপরের দিকে তাকিয়ে নীল আকাশের মুক্ত বাতাসে শ্বাস নিয়ে বেঁচে থেকেছো!

কখনো কি সাগর দেখেছো?
শান্ত সাগর নয়
মাতাল হাওয়ায় মৃত্যু হওয়া মাতাল সাগর দেখেছো?
বুকে অবাধ্য অশান্তি নিয়ে পাথরের বুকে আছড়ে পড়া সাগর দেখেছ?
রাগে ফুলে ফেঁপে উঠা উন্মাদ সাগর দেখেছ?
যার রাগের মূল্য দিতে হয় কয়েক হাজার সস্তা প্রাণকে
তার গর্জন শুনেছ?
নাকি শান্ত সাগরের বুকে পড়ন্ত সূর্যের আলোর খেলায় তার কুৎসিত রুপ ভুলে থেকেছো।

কখনো বৃষ্টি দেখেছো?
টুপটাপ বৃষ্টি নয়
বাতাসের দাপটে সবকিছু দাবড়িয়ে বেড়ানো বৃষ্টি দেখেছো?
বিকেলে চায়ের কাপে চুমুক দেওয়ার সাথে সাথে যে জানালার কাচে সজোরে কাড়া নাড়ে
রাস্তায় বের হলে শখের ছাতাটা যে গুম করে ফেলে
নির্জন ছাদে যে বৃষ্টির নিচে দাঁড়ালে নিজের ভিতরের ঠুকরে খাওয়া ঝড়ের সাথে মিল খুজে পাওয়া যায়
সেই বৃষ্টির কথা বলছি, দেখেছো?
নাকি নির্মল বৃষ্টিতে রুপা হয়ে ভিজবে বলে এখনো স্বপ্ন দেখছো?।

কখনও উড়ন্ত পাখি দেখেছো?
মুক্ত আকাশে নয়,
বদ্ধ পানির স্বচ্ছ উপরিতলে তার প্রতিচ্ছবি দেখেছো?
যেখানে মুক্ত পাখির বন্দি রুপ উন্মাদ পাগলের মত ফুটে উঠে
যেখানে ডানা হারানো পাখির সাথে তার অমায়িক মিল খুঁজে পাওয়া যায়
যেখানে মুক্ত বন্দির প্রতিশব্দ জোয়ার ভেঙ্গে ধরা দেয়
দেখেছ কি তার রং?

কখনও স্বপ্ন দেখেছ, স্বপ্ন ভাঙ্গার আশায়?
তিলে তিলে গড়ে তোলা স্বপ্ন
যার অস্তিত্বই হয়েছে হারিয়ে যাওয়ার জন্য
ভোরের আলো ফোটার আগেই যে বিদায় নেয়
দেখেছ কি তার চলে যাওয়া?
না কি এখনও স্বপ্নগুলো পূরন হবার আশায় দিন গুনে যাচ্ছ?

From Pixabay


বেহালা রহস্য(শেষ পর্ব)


সুবহান সাহেব একগুচ্ছ প্লাস্টিকের দড়ি হাতে একটি কাঠের চেয়ারের উপরে দাঁড়িয়ে আছেন। ঘড়িতে রাত্র ১১ টা বেজে ৫৫ মিনিট। আগামী ৫ মিনিটের ভিতরে তাকে কাজটা সারতে হবে। বিগত তিন মিনিটের চেষ্টায় সে ফাঁসির নট টা বাঁধতে সমর্থ হয়েছে, এখন শুধু ঝুলে পড়া বাকি।

চারিদিক থেকে মধুর স্বরে বেহালার শব্দ ভেসে আসছে। এ যেন এক অপার্থিব অনুভূতি। এমন এক অপূর্ব এবং অপার্থিব পরিবেশে মরতে পারাটাও এক সৌভাগ্যের ব্যাপার। সুবহান সাহেব আস্তে করে পায়ের নিচের চেয়ারটা সরিয়ে দিল এবং ফাঁসিতে ঝুলে পড়ল। ফাঁসিতে ঝুলা সত্বেও তার মৃত্যু হল না, কাজের বুয়ার তীব্র ঝাড়ু দেয়ার শব্দে তার দিবা স্বপ্নের অবসান হলো।

সুবহান সাহেব চোখে মুখে পানির ঝাপটা দিয়ে তার স্টাডি রুমে এসে একটি সিগারেট ধরালেন। তার মুখ ভাবলেশহীন, কেউ দেখলে বুঝতে পারবে না যে একটু আগে সে একটা ভয়ঙ্কর দুঃস্বপ্ন দেখেছে। একটু পরেই আঁখি আসবে। তিনি সিগারেটে আর একটা লম্বা টান দিয়ে মনে মনে বিগত এক সপ্তাহের ঘটনাবলী সাজিয়ে নিলেন। আঁখির পায়ের শব্দে তার ধ্যান ভঙ্গ হলো। তিনি চোখ না খুলেই আঁখিকে বসতে বললেন।

—তুমি কি সত্যিই তোমার বাবার মৃত্যুর রহস্য জানতে চাও?
—হ্যাঁ চাই।
—আসল ঘটনা টা জানার পরে তোমার মনে হতে পারে ঘটনাটা বোধহয় না জানলে ভাল হত।
—তেমন সম্ভাবনা নেই, আমি সবকিছুর জন্য প্রস্তুত, আপনি বলুন।
—তোমার বাবা আত্মহত্যা করেননি, আমার ধারণা উনাকে হত্যা করা হয়েছে।

সুবহান সাহেব আঁখিকে কিছু জিজ্ঞাসা করার সুযোগ না দিয়েই তার বিগত সাত দিনের ঘটনা বলতে লাগলেন

-তোমার সাথে কথা হওয়ার পরে আমি তোমাদের গ্রামের বাড়ি গিয়েছিলাম। যে নববধূ বিয়ের রাতে ফাঁসি দিয়ে মারা যায় তার সম্পর্কে খোঁজখবর করি। ইউনিভারসিটিতে পড়াকালীন সময়ে সে এবং তার খুব ঘনিষ্ঠ এক বান্ধবী বুলবুল ললিতকলা একাডেমীতে বেহালা বাজানো শেখে। সেই সময়ে সে তার এক ইউনিভার্সিটির সিনিয়রের সাথে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে।

সম্পর্কটা প্রেমকে ছাপিয়ে উৎকণ্ঠায় পরিণত হয় তখনই যখন মেয়েটি সন্তানসম্ভবা হয়ে যায়।

পরিবারের পক্ষ থেকে বিধর্মী এক ছেলের সাথে মেয়েটির সম্পর্ক আছে জানতে পেরে এক রাতের মধ্যে পাত্র জোগার করে সেই মেয়েটির বিয়ে ঠিক করা হয়। মেয়েটি সেই রাতেই বিয়ের আসর থেকে উঠে গিয়ে ফাঁসি দিয়ে আত্মহত্যা করে।

তোমার দৃষ্টি বলে দিচ্ছে যে তুমি বেশ বুঝতে পারছ ঐ লোকটি কে ছিলেন। হ্যাঁ, উনি ছিলেন তোমার বাবা। আর তোমার মা ছিলেন ওই মেয়েটির ঘনিষ্ঠ বান্ধবী। তোমার মা সবকিছু জেনে তোমার বাবাকে বিয়ে করেন কিন্তু প্রেগনেন্সি এর বিষয়টি জানতেন না।

তোমার মায়ের ধারণা ছিল সময়ের সাথে সাথে সব কিছু ঠিক হয়ে যাবে এবং ঠিক হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু তোমার বাবার ঐ বাড়িটা কেনা এবং সেখানে থাকার পর থেকে তোমার মায়ের মধ্যে এক ধরনের সন্দেহ এবং জেদ তৈরি হয়। উনি তোমার বাবার ডায়েরি ঘাটতে শুরু করেন। ডায়েরি পড়ার পর তোমার মা তার বান্ধবীর প্রেগনেন্সি এর ব্যাপারটা জানতে পেরে যান।

ডায়েরি পড়া মাত্র তোমার মা প্রচন্ড রাগে এবং ক্ষোভে তোমার বাবার কাছে ছুটে যান। ঝগড়ার এক পর্যায়ে তোমার মায়ের ধাক্কায় ঘাড়ের সংবেদনশীল জায়গায় আঘাত পেয়ে তৎক্ষণাৎ তোমার বাবা মারা যান। ভয় পেয়ে তোমার মা তোমার পুলিশ অফিসার মামাকে ডেকে এনে বেহালা এবং এই ফাঁসির ঘটনাটি মঞ্চায়ন করেন।

—বাবার ফাঁসি দেয়া মৃতদেহটা তাহলে শূন্যে ঝুলে ছিল কেন?
—তোমার কাছে এই প্রশ্নটা আমি প্রত্যাশা করি

কানাডা সেনাবাহিনীর সদস্যরা শত্রুর হাত থেকে বাঁচার জন্য এক ধরনের অদৃশ্য কাপড়ের তৈরি পোশাক ব্যবহার করে থাকেন। মজা করা এবং তোমার মাকে চমকে দেয়ার জন্য তুমি সেখান থেকে তোমার মাকে এক টুকরো অদৃশ্য কাপড় পাঠিয়েছে। তোমার বাবাকে ফাঁসিতে ঝুলানোর জন্য সেই কাপড় ব্যবহার করা হয়েছিল। আর শূন্যে থেকে লাশটা পড়ে যাওয়া একটি কাকতালীয় ব্যাপার। পরবর্তীতে কৌশলে তোমার মা সেখান থেকে কাপড় সরিয়ে ফেলেন।

তোমার পরবর্তী প্রশ্নের উত্তরটা আমি আগে থেকেই দিয়ে দেই। সেই রাতে তোমাকে কনফিউজ করার জন্য এবং বিষয়টি নিয়ে না আগানোর জন্য তোমার মা ওই ছাদে বসে বেহালা বাজাচ্ছিলেন।

একজোড়া অবিশ্বাস্য ছলছলে চোখ সোবহান সাহেবের দিকে তাকিয়ে আছে। সোবহান সাহেবের ভিতরে মায়া মমতা বোধ খুব কম তারপরেও আঁখিকে দেখে কেন জানি খুব মায়া হচ্ছে। একটা কথা আঁখিকে বলা হয়নি। যে রাতে সে ওই বাড়িতে ছিল সেদিন সেও বেহালার শব্দ শুনতে পেয়েছে। বেহালার সুর তার খুব প্রিয়। সে জীবনে অনেক বিখ্যাত বেহালা বাদক এর বাজানো শুনেছে। সে নিশ্চিত এমন বেহালা কোন পার্থিব মানুষের পক্ষে বাজানো সম্ভব নয়।

তাহলে কে বাজাচ্ছিল এমন অপার্থিব সুর? সে আর ভাবতে চাইছে না, কারণ সে একজন যুক্তিবাদী মানুষ। অলৌকিক কিছুর স্থান তার কাছে নেই।



কালে আমরা অনেক কিছুই বুঝতাম না। কেউ যদি আমাদের দিকে তাকিয়ে হেসে দিতো, তখন আমরা ভাবতাম সে আমায় দেখে খুশি হয়েছে সেজন্য হাসি দিয়েছে। কারো প্রতি তাচ্ছিল্য করে ও যে হাসা যায় সেই বোধটা আমাদের ছিল না। একইভাবে চোখ মারা, শিস বাজানোর ভিন্ন অর্থ বুঝতাম না আমরা ছোটবেলায়। তখন সব কিছু সরল ভাবে নিতাম, এত ভিন্ন ভিন্ন অর্থ বোধগম্য হত না তখন।

হাঁটতে গেলে চাঁদ সূর্য আমার সাথেই হাটে, এটা নিয়ে কৌতুহল হতাম। ব্যাপারগুলো বেশ কমন যে, আমরা প্রত্যেকেই ছোটবেলায় এমন করে ভাবতাম। কিন্তু সময় তো আর থেমে নেই, তার নিজস্ব গতিতে চলতেই আছে। সময়ের সাথে আমাদের দেহের আকৃতির সাথে মস্তিষ্করে কার্যক্ষমতাও বাড়তে থাকে। তারপরই দেখা মেলে ভিন্নতা, দ্বিতীয় অর্থ।

ছোটবেলায় ভাবতাম যারা আমার পরিচিত, তাদের প্রত্যেককে নিয়ে একসাথে জীবনে এগিয়ে যাবো। কিন্তু আস্তে আস্তে যখন বড় হই, বাস্তবতা বুঝতে শিখি, নিজের চারিদিকে তাকাই, তখন বুঝতে পারি এরা প্রত্যেকেই কোনো না কোনোভাবে আমার প্রতিযোগী। আপনার মতে উপরের ভাবনা দুটির মধ্যে কোন ভাবনাটি সঠিক?
আমি বলবো ছেলেবেলার ভাবনাই সঠিক।

মানুষ স্বভাবতই সহজ-সরল। এজন্য যদি কোনো প্রতারক,মিথ্যুক কখনো কারো দ্বারা প্রতারিত হয় তবে সেও কষ্ট পায়। আমরা বাইরে যতই ভান ধরি না কেন, ভেতরে সবাই একটি করে শিশু 'আমি' রয়েছে। এই শিশুটাই সত্য, সুন্দর। বাইরের জাতের সকল নিয়ম কানুন তৈরি করা হয়েছে এই শিশু 'আমি'কে হত্যা করার জন্য।


𝕰𝖓𝖉 𝕹𝖔𝖙𝖊𝖘

< centre>Do not forget to join our next weekly hangout on at Friday 10:30 pm GMT +6

Sort:  

Taking your families on vacations and treated Them is very good it's shows love and care

Teah. We all should take care of these.
Thank you for your time to read the Turni.

Congratulations @bdcommunity! You have completed the following achievement on the Hive blockchain and have been rewarded with new badge(s) :

You distributed more than 10000 upvotes.
Your next target is to reach 11000 upvotes.

You can view your badges on your board and compare yourself to others in the Ranking
If you no longer want to receive notifications, reply to this comment with the word STOP

Check out the last post from @hivebuzz:

Feedback from the June 1st Hive Power Up Day
Support the HiveBuzz project. Vote for our proposal!

𝕰𝖉𝖎𝖙𝖔𝖗𝖎𝖆𝖑

This opening post stroke a chord in me and I would certainly write something related later during the week.

Just to add, there is a lot about these supposed modern times that are barbaric. It seems we are disintegrating and at an alarming rate. We've known peace for so long and fail to realize the ills of war. Hope we don't pay a costly price for our ignorance

Behala Rohosya ta ek sathek porte hobe deepu vai. Ek sathe kore ekta post dile bhalo hoi. Apner nijer account theke, kono problem nai. @deepu7

Very nice to read the poem by @sarashew reminds me of an old Suman er gaan, I do not know why?

আগুন দেখেছি আমি কত জানলায়
কত জানলায় তার মুখের আদল
কত জানলায় ঝরে অকাল বাদল।

কত জানলার কাছে কত চেনা নাম
কত দেখা হাসিমুখ হাসে অবিরাম
কত জানলার কাছে একলা মানুষ
একলা পৃথিবী যেন মহাকাল
কত জানলায় আসে একার সকাল।

কত জানলার কাছে রাখা পোস্টার
কত কথা কত ক্ষিদে কত চিৎকার
কত জানলার কাছে কাতারে কাতার
মানুষ জমেছে, দাবী গরাদ ভাঙার
ভাঙে যেন জানলার গরাদ সবার।

Welcome to Turni.

 4 years ago  

Thank you @azircon for your kind words. It meant a lot :')

Jemonta bollen, বেহালা রহস্য eakshathe kore post die dilam Dada.

Interesting 👌🏾

The picture of mountain is nice and clearly.we see the forest and something to make feel better with nature.

After a long time, we got a new hand on Turni, Welcome @sarashew.
Well written, I enjoyed while reading the poem.


বেহালা রহস্য

৪১ এ দেওয়া হয়েছিল প্রথম টা, আবার সেটা পড়ে এসে শেষাপর্ব টা পড়লাম।
দারুন, শেষাংশে খটকা একটা রয়েই গেল সুবহান সাহেবের মনে।

শেষাংশে খটকা একটা রয়েই গেল সুবহান সাহেবের মনে।

Ha ha ha..
That’s true. Eakta khotka royei gelo..

 4 years ago  

Glad to know you enjoyed the poem. And thanks for the welcome :')

Welcome @sarashew
Nice to see you writing poem. Keep it up. Thanks.

 4 years ago  

Thanks for the welcome :')

𝕰𝖉𝖎𝖙𝖔𝖗𝖎𝖆𝖑
Indeed in every war there is always no winner. Both sides end up suffering considerable.
The concept of the modern war is appalling to me, they send missile anywhere disregarding every other thing.

What is possible, however, is to extend a helping hand during the time of a dispute. Be human.

I totally agree.