Friends, this is our mosque made of card and tin. Masjid is a sacred place and the house of Allah Ta'ala, regardless of whether it is built or not. This mosque was built in 2020. The site of this mosque was donated by a noble person whose name is *Gazi Ashraf Ali. And all the people of the village contributed money and labor to build the house.
This is the tube of the mosque through which the water for ablution is drawn with the help of peas. And this tubule is installed so that everyone can perform ablution using this tubule if there is no electricity. Moreover, if any tube in the area is damaged, a system has been put in place so that everyone can take water from this tube.
And some vacant space is kept within the boundary of the mosque where a Milad Mahfil is organized every year. And in this place the Milad Mahfil will be held so that there is a place for everyone to come and sit. Because many people will not be able to fit inside the mosque, a pandal should be arranged outside to seat everyone and a stage should also be made where our Prophets will speak or present their discourses.
And there is an open land next to the mosque which can be used during the mahafil of the mosque if desired. Moreover, because of this open space next to the mosque, there is a lot of air coming and going inside the mosque and the view is also very beautiful.
So friends, this is our mosque which has been built with the cooperation of all. And those who cooperate with the mosque madrasa with money and labor, this cooperation never fails. Almighty Allah says you did not build a mosque as if he built a house for you in Paradise. Let us all cooperate in good work with money, labor and talent.
প্রিয় পাঠক বন্ধুরা কেমন আছেন আপনারা সবাই। আলহামদুলিল্লাহ আমি ভালো আছি।
প্রিয় পাঠক বন্ধুরা, আজকে আমি আমাদের গ্রামের বাড়ির মসজিদ নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করব।
বন্ধুরা, এই হল আমাদের মসজিদ যেটি কার্ড এবং টিন দিয়ে তৈরি। মসজিদ যায় দিয়ে তৈরি হোক না কেন মসজিদ হল একটি পবিত্র স্থান এবং আল্লাহ তায়ালার ঘর। এই মসজিদটি নির্মাণ হয়েছে ২০২০ সালে। এই মসজিদের জায়গাটুকু দান করেছেন এক মহৎ ব্যক্তি যার নাম হলেন গাজী আশরাফ আলী।এবং গ্রামের সকল লোকজন ঘরটির নির্মাণ করতে অর্থ এবং শ্রম দিয়ে সাহায্য সহযোগিতা করেছেন।
এই মসজিদটিতে চাল লাইনে দাঁড়িয়ে নামাজ পড়ার ব্যবস্থা রয়েছে এবং একটি বারান্দা রয়েছে। বারান্দার এক পাশে মসজিদের ইমাম সাহেবের থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে অন্য পাশে মসজিদের আসবাবপত্র রাখা হয়েছে। যদিও বা হুজুর থাকা এবং মসজিদের আসবাবপত্র রাখার জন্য আলাদা একটি ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে।
এই ঘরটি নির্মাণ করা হচ্ছে হুজুর থাকার জন্য এবং মসজিদের আসবাবপত্র এখানে রাখার জন্য ও এলাকার ছেলেমেয়ে আরবি শিক্ষা গ্রহণের স্থান হিসেবে নির্বাচিত করা হচ্ছে। এই ঘটিতে এলাকার সকল ছেলে-মেয়ে রা আরবি শিক্ষা গ্রহণ করতে আসবেন এবং আমাদের মসজিদের ইমাম সাহেব এই বাচ্চাদেরকে আরবি শিক্ষা দিবেন। এর পাশাপাশি এখানে একটি ছোটখাটো মাদ্রাসা করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
এই হইল আমাদের মসজিদের অজুখানা বাথরুম এবং প্রস্রাবখানা। এটি নির্মাণ করতে প্রায় ৭ থেকে ৮ লক্ষ টাকা খরচ হয়েছে। যার সম্পূর্ণটা এলাকার লোকজন এবং বিত্তশালীরা অর্থ শ্রম এবং মেধা দিয়ে সহযোগিতা করেছেন। তাদের এই সহযোগিতার ফলেই এই অজুখানা টি নির্মাণ করা হয়েছে।
এই হল মসজিদের টিউবল যেটি দিয়ে ওযু খানার পানি তোলা হয় মটরের সাহায্যে। এবং কারেন্ট না থাকলে যাতে সবাই এই টিউবল ব্যবহার করে ওযু করতে পারে সেজন্য এই টিউবলটি বসানো হয়েছে। তাছাড়াও এলাকার কোন টিউবল যদি নষ্ট হয়ে যায় সবাই যাতে এই টিউবল থেকে পানি নিতে পারে সেই ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে।
এবং মসজিদের বাউন্ডারির সীমানায় কিছু খালি জায়গা রাখা হয়েছে যেখানে প্রতিবছর একটি মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়। আর এই জায়গাটিতে সেই মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে যাতে সবাই এসে বসার একটি স্থান হয়। কারণ অনেক মানুষ আসলে মসজিদের ভিতরে জায়গা হবে না তাই বাইরে প্যান্ডেল করে সবার বসার একটি ব্যবস্থা করতে হবে এবং একটি স্টেজ ও করতে হবে যেখানে আমাদের হুজুরগনেরা বক্তব্য দিবেন বা তাদের বয়ান পেশ করবেন।
আর মসজিদের পাশেও খোলা এক জমি আছে যেটা চাইলে মসজিদের মাহফিলের সময় ব্যবহার করা যেতে পারে। তাছাড়াও মসজিদের পাশের এই খোলা জায়গাটার কারণে মসজিদের ভিতরে অনেক বাতাস আসা-যাওয়া করে এবং দৃশ্যটা দেখতেও অনেক সুন্দর লাগে।
তো বন্ধুরা এ হলো আমাদের মসজিদ যেটি নির্মাণ করা হয়েছে সকলের সহযোগিতা নিয়ে। আর যারা মসজিদ মাদ্রাসায় সহযোগিতা করে অর্থ এবং শ্রম দিয়ে তাদের এই সহযোগিতা কখনোই বিফলে যায় না।মহান আল্লাহ তা'আলা বলেন আপনি একটি মসজিদ নির্মাণ করলেন না যেন জান্নাতে আপনার জন্য একটি ঘর নির্মাণ করলেন। চলুন আমরা সবাই ভালো কাজে সহযোগিতা করি অর্থ, শ্রম ও মেধা দিয়ে।